শাহ মোহাম্মদ দুলাল আহমেদ,বাহুবল (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ

আসন্ন বাহুবল উপজেলা নির্বাচনে ফারুকুর রশীদ (ফারুক) কে ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় তৃনমূল নেতৃবৃন্দ ও সকল শ্রেনীপেশার জনগন।

উপজেলার প্রতিটি গ্রাম্যবাজার তথা প্রতন্ত্য অঞ্চলে খোঁজ নিয়ে জানা যায়,এবারের উপজেলা নির্বাচনে ভাইসচেয়ারম্যান হিসেবে ফারুকুর রশীদ ফারুক কে ‘ই চায় সম্মানী চেয়ার উপহার দিতে।

মোঃ ফারুকুর রশীদ ফারুককে এবার বাহুবল উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান করার দাবি ওঠেছে।
বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগের ফেসবুকের মাধ্যমে ভাইস চেয়ারম্যানের দাবি জানিয়ে আসছেন তার শুভাকাঙ্ক্ষীরা।
প্রচার-প্রচারনায় ও পিছিয়ে নেই গ্রামগঞ্জে, এমন কি শহরে।

যতই দিন যাচ্ছে,তথই জোরালো হচ্ছে বাহুবল উপজেলার নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের একক সেই দাবি।

ফারুকু রশীদ ফারুক ‘র সমর্তক আকিবুর রহমান মালেক জানান,সৎ নিষ্টবান, ফারুক ভাই কে বাহুবল উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই।

তিনি আরোও জানান,আমি উপজেলা,জেলা মাতৃ সংগঠনের শ্রদ্বাভাজন নেতৃবৃন্দের প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস পোষন করছি, আশা করছি আপনারা ফারুক ভাই কে দলীয় প্রতিক দিয়ে বাহুবল বাসীর দাবি পূরন করবেন।

ফারুকুর রশীদ ফারুক,যাকে বাহুবল উপজেলার জনগন এক নামে চিনে।
যার প্রশংসা অতুলনীয়,যার নেতৃত্বে কোন অন্যায় অত্যাচার নেই।
যাকে বাহুবল উপজেলা বাসী অতন্ত মায়ার নজরে জানে।
যাকে বাহুবল উপজেলা সাবেক ছাত্রলীগের নক্ষত্র হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়।

এই সেই ফারুক যিনি বর্তমানে বাহুবল উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগের সংগ্রামী সফল আহ্বায়ক।

যিনি দীর্ঘ বিশ বছরের বেশী সময় ছাত্র রাজনীতে অবসান করেছেন।যার রাজনীতিতে নেই চাঁদাবাজি,নেই টেন্ডারবাজি,নেই জুয়া,মদ অন্যায় জনিত কোন কার্যক্রমের প্রশ্রয় ।

যিনি জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর আদর্শে দীর্ঘ দিন যাবত রাজনীতি করে আসছেন।
সেই ফারুকুর রশীদ ফারুক কে’ই বাহুবল উপজেলাবাসি ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চাই।

উল্ল্যেখঃ হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালি, জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুর কন্যা,বাংলাদেশের বার বার নির্বাচিত সফল প্রধান মন্ত্রী,বাংলাদেশ আওয়ামীগের সভানেত্রী,গনমাধ্যম কে জানিয়েছেন এবারের নির্বাচনে পরীক্ষিত সৈনিক কে নমিনেশন দেয়া হবে ।যার রাজনৈতিক জীবন কমপক্ষে ১২ বছরের অনুর্ধ্বে।

১৯৯৫ সালে ছাত্রলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন ফারুকুর রশিদ ফারুক।
একজন আদর্শ নীতিবান ও পরিশ্রমী রাজনীতিবিদ। ১৯৯৮ সালে লামাতাশি ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন।

২০০১ সালে সম্মেলনের মাধ্যমে বাহুবল উপজেলা ছাত্রলীগের সাধারন সম্পাদক হিসেবে নির্বাচিত হন ।ততকালিন বি,এন পি জামায়াত সরকার শাষনামল।

২০০৫ সালে ফের নির্বাচনের মাধ্যমে ছাত্রলীগের সভাপতি হন। প্রায় ২০ বছর ছাত্র রাজনীতির করেন। দলের দুর্দিনে শক্তিশালী ভূমিকা রেখে দলকে করেছেন সুসংঘটিত।

২০১৮ সালের ২৫শে জুলাই ছাত্রলীগ থেকে বিদায় নিয়ে বাহুবল উপজেলা সেচ্ছাসেবক লীগের আহবায়ক হিসেবে মনোনীত হয়ে সুনামের সাথে সংগঠনের সাংগঠনিক কাজ এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। আদর্শ নীতিবান, তরুণ রাজনীতিবিদকে উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ব্যাপক সাড়া পড়েছে। চাচ্ছেন নিজ দলের নেতাকর্মীরাও। তবে যদি দল মনোনীত করে নমিনেশন দেয় অবশ্যই পাস করবেন বলে আশাবাদী সমর্থনকারীরা।

এবিষয়ে ওই সাবেক ছাত্রনেতা,বর্তমান স্বেচ্ছাসেবকলীগ নেতা,তরুণ রাজনীতিবিদ ফারুকুর রশিদ ফারুক বলেন, আমার নির্বাচন করার ইচ্ছা ছিলনা ইদানিং দলের নেতাকর্মীরা চাচ্ছেন আমি জনগণের সেবক হয়ে দায়িত্ব নিতে।
তিনি আরোও জানান আশা করি দলীয়ভাবে যদি আমাকে নমিনেশন দেয়া হয় তাহলে আমি অবশ্যই জনগণের সেবক হিসেবে কাজ করে যাব। ইনশাআল্লাহ আমি বিপুল ভোটে পাস করব। তিনি সকলের সহযোগীতা চান।

ফারুকুর রশিদ ফারুক বাহুবল উপজেলার ৫ নং লামাতাশি ইউনিয়নের বারবার নির্বাচিত মেম্বার ময়না মিয়ার মেজ ছেলে।