প্রতিনিয়ত বিভিন্ন সীমান্তে শক্তি বৃদ্ধি করছে চীন

একুশে জার্নাল ডটকম

একুশে জার্নাল ডটকম

সেপ্টেম্বর ২২ ২০২০, ২০:২৩

স্টাফ করেসপন্ডেন্ট: গত তিন বছরে ডোকলাম ও ভুটান সীমান্তে এয়ার বেস, হেলিপোর্টের সংখ্যা দ্বিগুণ করেছে চীন।কূটনৈতিক বিশেষজ্ঞদের অভিমত, ডোকলাম সংঘাতের পর থেকে ভারতের সীমান্তে বিমান প্রতিরক্ষা বৃদ্ধি করার লক্ষ্য হচ্ছে ভুটানকে চাপে রাখা। ভারতের সেনা সূত্র বলছে, গালওয়ানে সংঘাতের আগে থেকেই ডোকলাম নজরে ছিল চীনের । -দি ওয়াল

চীন-ভুটান সীমান্তের মধ্য ও পশ্চিম সেক্টরে বহুদিন ধরেই তৎপর রয়েছে লাল ফৌজ। ২০১৭ সালে ত্রিদেশীয় সীমান্তে সামরিক কাঠামো তৈরি শুরু করে চীন। সেনা মোতায়েনের জন্য রাস্তাও তৈরি করেছে। একই বছর ১৬ জুন থেকে ২৮ আগস্ট ডোকলামে চীন ও ভারতের সেনাবাহিনী সীমান্ত বিবাদে রণসজ্জায় ৭৪ দিন মুখোমুখি দাঁড়িয়ে ছিল। কূটনৈতিক স্তরে আলোচনার পরে পরিস্থিতি শান্ত হয়। নতুন উপগ্রহ চিত্রে দেখা গেছে, ডোকলামের চীন ও ভারতের বাহিনী মুখোমুখি দাঁড়িয়ে থাকার স্থান থেকে ৫০ কিলোমিটার দূরে নতুন সামরিক কাঠামো তৈরি করেছে চীনের সেনারা। সিকিম-চীন সীমান্তে নাকু লা-তে এয়ার ডিফেন্স সিস্টেম মোতায়েন করেছে লাল সেনা। প্রকৃত নিয়ন্ত্রণরেখা ছাড়াও ডোকলামেও সেনা সংখ্যা বাড়িয়েছে চীন।

পূর্ব লাদাখের একটা বড় অংশ চীন দাবি করার সঙ্গে সঙ্গে চীন-ভুটান সীমান্তের পশ্চিম সেক্টরে ৩১৮ বর্গ কিলোমিটার এলাকা ও মধ্য সেক্টরের ৪৯৫ বর্গ কিলোমিটার এলাকায় দেশটি আধিপত্য বিস্তারে মরিয়া। ওই এলাকায় নিয়মিত টহলদারির পাশাপাশি সেনা মোতায়েনের জন্য পরিকাঠামোও গড়ে তুলেছে বেইজিং।