ডেস্ক রিপোর্ট : 

ছবিটা এতক্ষণে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরালের উপর ভাইরাল হতো, যদি সে মহিলাটি কোন ফেমিনিস্ট কিংবা আল্ট্রা মর্ডান হতো।মানবতার চাদর ভিজিয়ে একাকার চোখের পানি নাকের পানিতে ফেমিনিস্টগন,

প্রথম আলো হেডিং করে দিতো “স্বামীর অত্যাচারে অতিষ্ঠ হয়ে পথে ঝালমুড়ি বিক্রেতা ঢাবি গ্রাজুয়েট” হায় আল্লাহ! এ কি? এবার এক হাও নাও পুরুষ সমাজকে, ধর্মকে!

কিন্তু এই ছবি নিয়ে কেউ বলবেনা, কোন আবেগ কিংবা দরদ কাজ করবে না, অবশ্য ছবিতে যাকে দেখা যাচ্ছে তিনিও সে করোনায় এই ঝালমুড়ি বিক্রি কর‍তে নামেন নি, তিনি স্বয়ং স্রস্টার উপর নির্ভরশীল, শত না পাওয়ার মাঝেও স্বামীর প্রতি কৃতজ্ঞ, পাশে থাকার ক্ষুদ্র প্রয়াস।

মানুষ এর জীবনে উত্থান পতন দুটোই আছে, এমনও হতে পারে স্রস্টা তাকে আরো সম্মানজনক জীবিকার ব্যবস্থা করে দিবেন, তাকে পরিপূর্ণ স্বচ্ছলতা দান করবেন। স্রস্টা মানুষ কে পরীক্ষা নেন বিভিন্ন সময়ে, সে পরীক্ষায় কেউ উত্তীর্ণ হয় আবার কেউ অনুত্তীর্ণ হয়।

ফেমিনিস্টগন হলে বলতেন তোমার জন্যে আমার লাইফ শেষ! ডিভোর্স দিয়ে দিব তোমাকে! নরকের জীবনে স্বাগতম!

অথচ, একটি সম্মানিত জীবন, পাল্টে দেয় আমাদের জীবনের দৃষ্টিভঙি, সন্তুষ্ট থাকতে শেখায় যে পরিস্থিতিতে। বিশ্বাসীদের তো ভরসা রাখা উচিত মহান রবের উপরেই। তিনিই আমাদের উত্তম বিধায়ক

ছবি:আহসান হাবীব

অনুলিখন: রিফাত আল মাজিদ