চট্টগ্রাম সন্দ্বীপের পশ্চিমাংশে অর্থনৈতিক জোন হচ্ছে

একুশে জার্নাল ডটকম

একুশে জার্নাল ডটকম

মার্চ ২৯ ২০১৯, ১৫:২৪

একুশে জার্নাল ডটকম

সাপ্তাহিক আলোকিত সন্দ্বীপ চিত্রাংকন ও হাতের লেখা
প্রতিযোগিতায় উত্তীর্ণ শিশুদের পুরস্কার বিতরণ অনু্ষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মো: নূরুল হুদা

সাপ্তাহিক আলোকিত সন্দ্বীপ চিত্রাংকন ও হাতের লেখা প্রতিযোগিতায় ২০১৮ সালে উত্তীর্ণ কৃতি শিশুদের পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে সন্দ্বীপ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মো: নূরুল হুদা বলেন, সন্দ্বীপের পশ্চিমাংশে অর্থনৈতিক জোন স্থাপনের পরিকল্পনা করেছে সরকার। এখন সন্দ্বীপে ব্যাপক উন্নয়ন কার্যক্রম চলছে। আপনারা দেখবেন আগামী বিশ বছর পর সন্দ্বীপের চিত্রই পাল্টে যাবে। এখন থেকে পঞ্চাশ বছর পরে সন্দ্বীপ টু চট্টগ্রাম সেতুও হতে পারে।

২৯ মার্চ (শুক্রবার) ২০১৯ সন্দ্বীপ উপজেলার আলোকিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হাজী আবদুল বাতেন সওদাগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উক্ত পুরুস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়।

অনু্ষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, সাপ্তাহিক আলোকিত সন্দ্বীপ পত্রিকার সম্পাদক অধ্যক্ষ মুকতাদের আজাদ খান।

অনু্ষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে সন্দ্বীপ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (বিপিএম, পিপিএম- বার) মোঃ শাহজাহানের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন, এস.আই হেলাল, এ.এম.বি ইসলামিক একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা অধ্যাপক আবুল বাশার ও সন্দ্বীপ উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সভাপতি মুহাম্মদ সিদ্দিকুর রহমান।

বক্তব্য রাখেন, সাপ্তাহিক আলোকিত সন্দ্বীপ পত্রিকার সহ-সম্পাদক ইলিয়াছ সুমন ও হাজী আবদুল বাতেন সওদাগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক নুর নবী রিয়াদ।

উপস্থিত ছিলেন, হাজী আবদুল বাতেন সওদাগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোছাদ্দেকুল মাওলা, যুবলীগ নেতা আবদুল কাইয়ুম, ডা.জাহাংগীর আলম, মাস্টার দেলোয়ার হোসেন, কামরুল হাসান, আরফিন তৈয়ব, আবদুল্লাহ আল মামুন প্রমুখ।

অনুষ্ঠান সঞ্চালনা করেন, চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা ব্যবস্থাপনা কমিটির সচিব মাস্টার সায়েদ উল্লাহ ও হাতের লেখা প্রতিযোগিতা ব্যবস্থাপনা কমিটির সচিব মাস্টার মোশাররফ হোসাইন নূর।

উল্লেখ্য, সাপ্তাহিক আলোকিত সন্দ্বীপ পত্রিকার উদ্যোগে সন্দ্বীপব্যাপী ২০১৩ সাল থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে মেধাবৃত্তি প্রতিযোগিতা, ২০১৪ সাল থেকে চতুর্থ শ্রেণিতে চিত্রাংকন প্রতিযোগিতা, ২০১৫ সাল থেকে তৃতীয় শ্রেণিতে হাতের লেখা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। উভয় প্রতিযোগিতায় প্রতি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে একজন করে ছাত্র-ছাত্রী অংশগ্রহণের সুযোগ পেয়ে থাকে এবং অংশগ্রহণের উপর ২০ জনকে পুরস্কৃত করা হয়ে থাকে।